World Awkward Information
জনপ্রিয় কোম্পানী বা প্রযুক্তি গুলোর জনক কে বা কারা? দেখে নিন!
লেখক ও সম্পাদক : ইঞ্জিনিয়ার নাহিদ আলম - সাহন
আমাদের অনেকেরই মনে, কম্পিউটার
এর জনক কে, ফেসবুকের জনক কে ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্ন আসে। আর আমরাও তার উত্তর
খুঁজি প্রতিনিয়তই। তাই আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম বিভিন্ন বিখ্যাত কোম্পানী
বা প্রযুক্তির জনক/প্রতিষ্ঠাতা দের সম্পর্কে তথ্য। আশা করি অনেক অজানা
জিনিস জানতে পারবেন এই পোস্ট থেকে।
- Computer/ কম্পিউটারঃ
কম্পিউটার এর জনক কে? এই প্রশ্নের উত্তরে যার নাম আসে, তিনি হলেন Charles Babbage/চার্লস ব্যাবেজ। তার জন্ম ইংল্যান্ডে।
তিনি ১৭৯১ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৮৭১ সালে মারা যান। তিনি যে সূত্র
প্রদান করে যান, তার ধারাবাহিকতায় প্রথম যান্ত্রিক কোন গণনাকারী যন্ত্র
আবিষ্কার করা হয়, তবে তা তার মৃত্যুর পর। তাই তাকেই কম্পিউটার এর জনক
হিসেবে সম্মানিত করা হয়।
- Programming/ প্রোগ্রামিং:
কম্পিউটার কাজ করে মানুষের লিখা প্রোগ্রাম
এর মাধ্যমে। আর বর্তমানে পৃথিবীতে অসংখ্য প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ রয়েছে।
তবে পৃথিবীর প্রথম প্রোগ্রামার একজন মেয়ে। তিনি কম্পিউটার এর জনক চার্লস
ব্যাবেজ এর সাথে কাজ করতেন। সেখানেই তিনি প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রাম টি
লিখেন। তাই বলা চলে কম্পিউটার প্রোগ্রামের জননী ল্যাডি আডা লাভলেস/Lady Ada Lovelace। তার কারণেই আমরা আজ কম্পিউটার কে দিয়ে যা ইচ্ছে করাতে পারি। ১৮৩০ সালে তিনি প্রথম প্রোগ্রাম টি লিখেন। তবে দুঃখ জনক ভাবে তিনি মাত্র ৩৬ বছর বয়সে ক্যন্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
- Modern Computer Science/ আধুনিক কম্পিউটার বিজ্ঞান:
আমরা সবাই জানি কম্পিউটার এর জনক হলেন
চার্লস ব্যাবেজ। তবে তা ছিল একটি মৌলিক গণনা কারী যন্ত্র মাত্র। আর ওই
যন্ত্রটিকে আধুনিক একটি ম্যাশিনে পরিণিত করেন যিনি তিনি হলেন Alan Turing। তিনি ২য় বিশ্ব যুদ্ধের সময় জার্মানীর বিখ্যাত কম্পিউটার প্রোগ্রাম কোড Enigma ভাঙেন, তার বানানো Turing Machine
এর সাহায্যে। আর এই টুরিং ম্যাশিন কেই বলা হয় একটি আধুনিক কম্পিউটার। আর
তার এই কাজের জন্যই বলা চলে ২য় বিশ্ব যুদ্ধ খুবই তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায়। না
হয়, হয়তো আরো ক্ষয়ক্ষতি হত।
- Android/ এন্ড্রয়েড:
এন্ড্রয়েড এর জনক হিসেবে ধরা হয় এন্ডি রুবিন/Andy Rubin কে। তবে তার সাথে আরো তিন জন মিলে Android.Inc নামের কোম্পানি টি প্রতিষ্ঠা করেন। তারা হলেন রিচ মাইনার্স/Rich Miner, নিক সিয়ার্স/Nick Sears ও ক্রিস হোয়াইট/ Chris White। তারা এন্ড্রয়েড কোম্পানি টি ২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠা করেন এবং ২০০৫ সালে Google তাদের থেকে কোম্পানি টি কিনে নেয় এবং তাদেরকে গুগলে চাকুরী করার সুযোগ দেয়।
- Google/ গুগল:
গুগল নামে সবাই এই বিখ্যাত কোম্পানি টিকে চিনলেও এর নাম কিন্তু এখন Alphabet.Inc। যাই হোক Google এর জনক দুই জন, যারা হলেন ল্যারি পেইজ/Larry Page ও সার্গেই ব্রিন/Sergey Brin। তারা ১৯৯৮ সালে গুগল প্রতিষ্ঠা করেন।
- Yahoo/ ইয়াহু:
সার্চ ইঞ্জিন এর জগতে হয়তো গুগল এর সাথে
হেরে যাবে Yahoo, তবে ই-মেইল এর ক্ষেত্রে এই দুই জায়ান্ট এর প্রতিযোগিতা
হচ্ছে সমানে-সমান। ১৯৯৫ সালে দুই জন প্রযুক্তিবিদ মিলে তৈরি করেন ইয়াহু।
Yahoo এর জনক হলেন Jerry Yang ও David Filo।
- Facebook/ ফেসবুক:
এটা হয়তো আমরা অনেকেই জানি, তবে যাদের জানা নেই তাদের জন্য বলছি- ফেসবুকের জনক হলেন মার্ক জাকারবার্গ/ Mark Zuckerberg।
তিনি ২০০৪ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এ পড়ার সময় ফেসবুক লাঞ্চ করেন।
বর্তমানে (এই পোস্ট লিখার সময়) তিনি প্রায় ৫১ বিলিয়ন ডলার এর মালিক।
- Twitter/ টুইটার:
২০০৬ সালে এই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটটি
শুরু করেন মোট চার জন। তারপর থেকে রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে যায় এই মাইক্রো
ব্লগিং প্লাটফর্ম টি। টুইটার এর জনক রা হলেন – Evan Williams, Noah Glass, Jack Dorsey ও Biz Stone।
- Microsoft/ মাইক্রোসফট:
আমাদের সবারই খুবই পরিচিত মাইক্রোসফট
কোম্পানি টি। তারা তাদের Windows অপারেটিং সিস্টেম এর জন্যই মূলত বিখ্যাত
হয়ে আছে। মাইক্রোসফট এর প্রতিষ্ঠাতা দের মধ্যে আমরা একজন কে সবাই চিনি,
যিনি হলেন বিল গেটস/Bill Gates। তবে মাইক্রোসফট কোম্পানির জনক হিসেবে আরেক জন ও রয়েছেন যার নাম পল এলেন/Paul Allen। তারা দুই জন ১৯৭৫ সালে মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠা করেন।
- Apple/ এপল:
বিখ্যাত এই কোম্পানি কে কেই বা না চেনে?
জনপ্রিয় আই ফোন থেকে শুরু করে আই প্যাড, ম্যাক বুক এর মত গ্যাজেট দিয়ে জয়
করে নিয়েছে বহু মানুষের হৃদয়। এই Apple কোম্পানীর জনক হলেন Steve Jobs, Ronald Wayne ও Steve Wozniak। ১৯৭৬ সালে এই কোম্পানি টি চালু হয়।
- Intel/ ইন্টেল:
কম্পিউটার এর প্রসেসর তৈরি করার ক্ষেত্রে
পথ-প্রদর্শক হিসেবে ধরা হয় ইন্টেল কে। বর্তমানে প্রসেসর এর পাশাপাশি তারা
আরো কিছু কম্পিউটার পার্টস তৈরি করছে। Intel এর প্রতিষ্ঠা তারা হলেন Gordon Moore, Robert Noyce ও Andy Grove। ১৯৬৮ সালে ইন্টেল কর্পোরেশন গঠিত হয়।
- Nokia/ নকিয়া:
এক সময় মোবাইল কোম্পানি হিসেবে বহুল
জনপ্রিয় এই কোম্পানি টি হয়তো এখন আর আগের মত নেই। তবে এই কোম্পানিটি ই বলতে
গেলে মোবাইল ব্যবহার কে সহজ করে দিয়েছে। এই বিখ্যাত কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত
হয়েছিল বহু আগে, ১৮৬৫ সালে। Nokia কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতারা হলেন Frederick Idestam ও Leo Michelin।
- Samsung/ স্যামসাং:
বর্তমানে এই কোম্পানি টি পরিচিত তাদের
জনপ্রিয় স্মার্ট ফোন ও স্মার্ট টিভি গুলোর জন্য। তবে তারা কিন্তু বহু আগে
থেকেই তাদের ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে। ১৯৩৮ সালে Lee Byung Chul প্রতিষ্ঠা করেন বিখ্যাত Samsung কোম্পানি টি।
- Sony/ সনি:
বর্তমানে এই কোম্পানি টি আমাদের কাছে
পরিচিত তাদের ক্যামেরা ও স্মার্ট ফোনের জন্যই। Sony কোম্পানী টি প্রতিষ্ঠিত
হয় ১৯৪৬ সালে, জাপানে। সনি এর জনক হলেন Masura Ibuka ও Akio Morita।
- eBay/ ই-বে:
বর্তমানে অনলাইন শপিং এর জন্য বেশ জনপ্রিয়
অবস্থানে আছে eBay। ১৯৯৫ সালে এক ইরানিয়ান-আমেরিকান এই কোম্পানি টি
প্রতিষ্ঠা করেন। eBay এর জনক হলেন Pierre Omidyar। তিনি এটিকে প্রথমে একটি নিলাম এর সাইট হিসেবে তৈরি করেন। তবে বর্তমানে এখানে সরাসরি বেচা-কেনা চলে।
- Amazon/ আমাজন:
বিখ্যাত এই অনলাইন শপ টির নির্মাতা হলেন আমেরিকান উদ্যোক্তা Jeff Bezos। তিনি ১৯৯৪ সালে Amazon.com একটি বই বেচা কেনার অনলাইন শপ হিসেবে খুলেন। আর বর্তমানে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অনলাইন শপ এবং পৃথিবীর অনেক দেশে এর শাখা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।
- Alibaba/ আলিবাবা:
বিখ্যাত চাইনিজ কোম্পানি Alibaba চালু হয়
১৯৯৯ সালে। তবে প্রথমে হয়তো কারোই নজরে পড়েনি। বর্তমানে এটি বিলিয়ন ডলার এর
কোম্পানি হয়ে উঠেছে। Alibaba কোম্পানীর জনক হলেন Jack Ma। তিনি বর্তমানে একজন বিলিয়নিয়ার, তবে শুরু করেছিলেন পথের ভিখারি হিসেবে।
শেষ কথাঃ
আমরা চেয়েছি বিখ্যাত কোম্পানী/ প্রযুক্তি
গুলোর জনক দের নিয়ে একটি তথ্য বহুল পোস্ট আপনাদের উপহার দিতে। সেই ভাবেই এই
পোস্ট সাজানো হয়েছে। তবে যদি কোন কিছু বাদ পড়ে যায়, তাহলে অবশ্যই
জানাবেন। আর যদি অন্য কোন কিছুর জনক এর নাম জানতে চান তাহলেও আমাদের নিচে
কমেন্ট করে জানাবেন । আমরা পোস্টে যোগ করে দিব। ভাল লাগলে শেয়ার করুন, আর আমাদের ফেসবুক পেইজ থেকে ঘুরে আসুন আরো মাজাদার তথ্যের জন্য।
পৃথিবীর সেরা ধনী ব্যাক্তি কারা এবং তাদের সম্পদের পরিমাণ কত!
আমাদের সবারই একটি বিষয়ে জানার ইচ্ছে প্রচুর। আর সেটি হচ্ছে পৃথিবীর সেরা ধনী ব্যাক্তি রা কারা এবং তাদের টাকার পরিমাণ কত। আর সেই জন্যই আমরা আজ নিয়ে এলাম পৃথিবীর সেরা ১০ ধনী ব্যাক্তির তালিকা ও তাদের বর্তমান সম্পদের পরিমাণ কত, তার সম্পর্কে বিস্তারিত পোস্ট। আমরা বিখ্যাত ম্যাগাজিন ফোর্বস এর হিসেব অনু্যায়ী তালিকাটি করেছি এবং সেরা ধনীদের সপম্পদের পরিমাণ নেয়া হয়েছে জুলাই, ২০১৬ সালের তথ্য অনুযায়ী। তাহলে চলুন দেখা যাক, কারা আছেন বিশ্বের সেরা ধনীদের এই তালিকায়।১০। ড্যাভিড কচ/ David Koch:
বর্তমানে পৃথিবীর ১০ তম ধনী হলেন ড্যভিড কচ। তার পুরো নাম ড্যভিড হ্যামিল্টন কচ। তিনি একজন আমেরিকান নাগরিক। তার জন্ম ১৯৪০ সালে। বর্তমানে তার বয়স ৭৬ বছর। তিনি বিখ্যাত কোম্পানি Koch Industries এর যৌথ মালিক। একাধারে এই স্বনামধন্য ব্যক্তি একজন সফল ইনভেস্টর, ব্যবসায়ী ও দানবীর হিসেবে পরিচিত। তিনি বর্তমানে তার কোম্পানিতেই ‘এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট’ হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। তার বর্তমান সম্পদের মূল্য প্রায় ৩৯.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যার ফলে, তিনি আমাদের পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দের এই তালিকার ১০ নম্বর স্থানে অবস্থান করছেন।
০৯। চার্লস কচ/ Charles Koch:
চার্লস কচ হলেন বর্তমানে বিশ্বের নবম ধনী। তার জন্ম ১৯৩৫ সালে, আমেরিকায়। তার নাম থেকেই হয়তো আপনারা বুখতে পেরেছেন যে, তিনি আসলে বিশ্বের ১০ নম্বর ধনীর সাথে সম্পর্কিত। হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। তিনি আসলে ড্যাভিড কচ এর ভাই। তার বয়স বর্তমানে ৮০ বছর। তাকে মূলত সবাই সফল ব্যবসায়ী, ইনভেস্টর, দানবীর হিসেবেই চিনে।তিনি আর তার ভাই বিখ্যাত কোম্পানি Koch Industries এর প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমানে তিনি ঐ কোম্পানীতে সিইও হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। এই তালিকায় স্থান পাওয়ার কারণ, তার সম্পদের পরিমাণ ও তার ভাইয়ের সমান যা প্রায় ৩৯.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
০৮। মাইকেল ব্লুমবার্গ/ Michael Bloomberg:
পৃথিবীর সেরা ধনী দের তালিকায় ০৮ নম্বরে রয়েছেন মাইকেল ব্লুমবার্গ। তিনি ১৯৪২ সালে আমেরিকায় জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তার বয়স ৭৪ বছর, তার পুরো নাম মাইকেল রুবেন্স ব্লুমবার্গ। তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী। তাছাড়াও তিনি একজন ইনভেস্টর, দানবীর ও উদ্যোক্তা হিসেবে বহুল পরিচিত। তবে তিনি রাজনীতির সাথেও যুক্ত রয়েছেন। তিনি বর্তমানে Bloomberg কোম্পানীর সিইও হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। আর তিনিই এই প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেন। মাইকেল ব্লুমবার্গে এর বর্তমান সম্পদের মূল্য প্রায় ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
০৭। ল্যারি এলিসন/ Larry Ellison:
বর্তমানে পৃথিবীর ৭ম ধনী হলেন ল্যারি এলিসন। তিনিও আমেরিকান নাগরিক, পুরো নাম লরেন্স জোসেফ ল্যারি এলিসন। তার জন্ম আমেরিকাতেই, ১৯৪৪ সালে। বর্তমানে তার বয়স ৭১ বছর। তিনি বিখ্যাত কোম্পানি Oracle Corporation এর প্রতিষ্ঠাতা। একাধারে এই স্বনামধন্য ব্যক্তি একজন সফল ইনভেস্টর, ব্যবসায়ী ও দানবীর হিসেবে পরিচিত। তিনি বর্তমানে তার নিজের কোম্পানীতেই ‘এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান’ হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। তার বর্তমান সম্পদের মূল্য প্রায় ৪৩.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যার ফলে, তিনি আমাদের এই তালিকার ৭ নম্বর স্থানে অবস্থান করছেন।
০৬। মার্ক জাকারবার্গ/ Mark Zuckerberg:
এই ব্যক্তি কে চিনবে না এরকম মানুষ হয়তো খুবই কম রয়েছে। ফেসবুক এর বদৌলতে তিনি বর্তমানে আমাদের সবার কাছে পরিচিত মুখ। হ্যাঁ, আমরা ফেসবক এর জনক মার্ক জুকারবার্গ/ জাকারবার্গ এর কথাই বলছি। তিনি হলেন বর্তমানে বিশ্বের ৬ষ্ঠ ধনী। কিছু দিন আগেও তিনি ২২ নম্বর স্থানে ছিলেন এবং ২০১৫ সালে তার আয় বেড়ে যায় অনেক গুণ, তার ফলে এক লাফে ৬ নম্বর স্থানে চলে এসেছেন তিনি। তার জন্ম ১৯৮৪ সালে, আমেরিকাইয়। তার বয়স মাত্র ৩২ বছর। তিনিই এই তালিকায় সবচেয়ে কম বয়সী ব্যক্তি। এবং তিনি মাত্র ২৩ বছর বয়সে বিলিয়নিয়ার হন, যেটি একটি বিশ্ব রেকর্ড।
তাকে মূলত সবাই সফল উদ্যোক্তা হিসেবেই চিনে। তবে তিনি কিন্তু একজন দক্ষ প্রোগ্রামারও। তিনি একজন দানবীর ও বটে, তার সম্পদের ৫০ ভাগই তিনি দান করে যাবেন। তিনি বর্তমানে যুক্ত রয়েছেন ফেসবুকের সিইও হিসেবে। তিনি বিখ্যাত কোম্পানি। পৃথিবীর সেরা ধনী দের এই তালিকায় স্থান পাওয়ার কারণ, তার ৪৪.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এর সম্পদ।
০৫। জ্যাফ বেযস/ Jeff Bezos:
পৃথিবীর সেরা ধনী দের তালিকায় ৫ নম্বরে রয়েছেন জ্যাফ বেযস। অনেকেই হয়তো চিনবেন না তাকে, তবে Amazon.com নামের এই অনলাইন শপটি কে হয়তো সবাই চিনবেন। তিনি আসলে আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি ১৯৬৪ সালে আমেরিকায় জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তার বয়স ৫২ বছর। তিনি একজন সফল উদ্যোক্তা। তাছাড়াও তিনি একজন ইনভেস্টরও। তিনি বর্তমানে আমাজন এর সিইও হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। জেফ বেযস এর বর্তমান সম্পদের মূল্য প্রায় ৪৫.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
০৪। কার্লোস স্লিম/ Carlos Slim:
বর্তমানে পৃথিবীর সেরা ধনী দের মাঝে ৪র্থ ধনী হলেন কার্লোস স্লিম। তবে তিনি কার্লোস স্লিম হেলু নামেই বেশি পরিচিত। তিনি লেবানিজ-ম্যাক্সিকান নাগরিক। তার জন্ম ১৯৪০ সালে, মেক্সিকোতে। বর্তমানে তার বয়স ৭৬ বছর। তিনি বিখ্যাত কোম্পানি Telmax এর সিইও। একাধারে এই স্বনামধন্য ব্যক্তি একজন সফল ইনভেস্টর, ব্যবসায়ী ও দানবীর হিসেবে পরিচিত। তিনি বর্তমানে স্যামসাং মেক্সিকো এর সিইও হিসেবেও কর্মরত রয়েছেন। তার বর্তমান সম্পদের মূল্য প্রায় ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যার ফলে, তিনি আমাদের এই তালিকার ৪ নম্বর স্থানে অবস্থান করছেন।
৩। ওয়ারেন বাফেট/ Warren Buffett:
ওয়ারেন বাফেট হলেন বর্তমানে বিশ্বের ৩য় ধনী। তার জন্ম ১৯৩০ সালে, আমেরিকাতে। তার বয়স ৮৫ বছর। তার পুরো নাম ওয়ারেন এডওয়ার্ড বাফেট। তাকে মূলত সবাই সফল ব্যবসায়ী, ইনভেস্টর ও দানবীর হিসেবেই চিনে। তিনি মাত্র এগারো বছর বয়স থেকেই ইনভেস্টিং শুরু করেন। তিনি বর্তমানে রাজনীতি তেও যুক্ত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি বিখ্যাত কোম্পানী Berkshire Hathaway তে সিইও হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। এই মহান ব্যাক্তি তার অর্জিত সম্পদের ৯৯ ভাগই দান করে যাবেন। তিনি এই তালিকায় স্থান পাওয়ার কারণ, তার ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এর সম্পদ।
২। আমাঙ্কিও ওর্তেগা/ Amancio Ortega:
পৃথিবীর সেরা ধনী দের তালিকায় ২ নম্বরে রয়েছেন আমাঙ্কিও ওর্তেগা। তিনি ১৯৩৬ সালে স্পেন এ জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তার বয়স ৮০ বছর। তার পুরো নাম আমাঙ্কিও ওর্তেগা গাওনা। তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী। তাছাড়াও তিনি একজন ইনভেস্টর, দানবীর হিসেবে বহুল পরিচিত। তিনি বর্তমানে Inditex Fashion group এ কর্মরত রয়েছেন। আর তিনিই এই কোম্পানীর মালিক ও প্রতিষ্ঠাতা। এই গ্রুপের সাথে তার আরো কিছু বিখ্যাত কোম্পানী রয়েছে যেমন- Zara Clothings। আমাংকিও ওর্তেগার বর্তমান সম্পদের মূল্য প্রায় ৬৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
১। বিল গেটস/ Bill Gates:
দেখতে দেখতে চলে এলাম এক নম্বরে। অনেকেই হয়তো প্রথমেই অনুমান করে ফেলেছিলেন যে কে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। আর আপনাদের অনুমানই সত্যি। তিনি হলেন বিল গেটস। যার পুরো নাম উইলিয়াম হেনরি বিল গেটস। তার জন্ম ১৯৫৫ সালে, আমেরিকাতেই। বর্তমানে তার বয়স ৬০ বছর। তিনি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সফটওয়্যার কোম্পানি মাইক্রোসফট এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা।
একাধারে এই স্বনামধন্য ব্যক্তি একজন সফল ইনভেস্টর, ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা ও দানবীর হিসেবে পরিচিত। তবে তিনি একজন তুখর প্রোগ্রামারও বটে। তিনি ১৯৮৫ সালে বিখ্যাত অপারেটিং সিস্টেম ’Windows’ বের করেন। তিনি বর্তমানে মাক্রোসফট এর ৩% এর মালিক এবং সেখানে প্রযুক্তি উপদেষ্টা হিসেবে কর্মরত আছেন। বিল গেটস এর বর্তমান সম্পদের মূল্য প্রায় ৭৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যার ফলে, তিনি আমাদের বিশ্বের সেরা ধনী দের তালিকার ১ নম্বর স্থানে অবস্থান করছেন।
শেষ কথাঃ
আমরা চেষ্টা করেছি আপনাদের কৌতূহল মেটানোর জন্য। আশা করি আপনাদের এই পোস্টটি ভাল লেগেছে। এই তথ্য গুলো জুলাই, ২০১৬ এর হিসেব অনুযায়ী। বলা বাহুল্য যে, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যাক্তিদের সম্পদের পরিমাণ প্রতিনিয়তই উঠানামা করে। এবং সেই হিসেবে এই পোস্টটিও আমরা নিয়মিত আপডেট করবো।
আপনাদের যদি কোন পছন্দের পোস্ট এই সাইটে দেখতে চান। তাহলে জানান আমাদের কে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদের ফেসবুক পেইজে এও জানাতে পারেন। এই পোস্টটি যদি ভাল লাগে শেয়ার করুন। আর এই পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
পৃথিবীর অজানা তথ্য – পৃথিবী সম্পর্কে ৩০+ অবাক করা তথ্য!
পৃথিবীর অজানা তথ্য – কথাটি শুনলেই আমাদের মনে উঁকি দিয়ে উঠে নানা ধরনের রহস্যময় কথা। আর এই পৃথিবী সম্পর্কে আমরা কত কিছুই জানি না। তবে একটি জিনিস সত্য যে, আমরা এসব অজানা তথ্য গুলো জানতে খুবই পছন্দ করি। আর সেই জন্যই আজকের এই পোস্ট এ আমরা জানাবো এই বিশ্বের কিছু অজানা তথ্য। যা অবশ্যই আপনাকে অবাক করবে।- আর প্রায় ৫০০ কোটি বছর পর সূর্য একটি ‘রেড জায়ান্ট স্টার’ এ পরিণত হবে। কারণ তখন সূর্যের জালানি গুলো (হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম) শেষ হয়ে যাবে। তখন সূর্য তার চার পাশের অন্য গ্রহ গুলিকেও গ্রাস করবে। সেই হিসেবে পৃথিবীকেও সূর্য গ্রাস করতে পারে। বর্তমানে পৃথিবীর বয়স প্রায় ৪৫০ কোটি বছর, এর মানে প্রায় আরো এত বছর সময় এখনো বাকী আছে।
- পৃথিবীর প্রায় ৯০% ভূমিকম্পই হয় প্রশান্ত মহাসাগর এর একটি এলাকায়। যার কারণে, এই এলাকাটির নাম দেয়া হয়েছে ‘Ring of Fire’।
- Ring of Fire অঞ্চল টিতে প্রায় ৪৫২ টি আগ্নেয়গিরি রয়েছে। পৃথিবীর প্রায় ৮১% আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত ও হয়, এই অঞ্চলে। গত ১১,৭০০ বছরের ভিতর মোট ২৫ টি বড় আকারের ও ভয়ংকর অাগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে, যার মধ্যে ২২ টিই হয়েছে এই Ring of Fire অঞ্চল টিতে।
- রঙধনু আসলে বৃত্তাকার, পৃথিবীর আকারের কারণেই আমরা অর্ধ-বৃত্তাকার রঙধনু দেখি।
- পৃথিবীতে সব সাগর-মহাসাগর মিলিয়ে যত পানি রয়েছে, তার চেয়ে তিন গুণ বেশি পানি রয়েছে পৃথিবীর ভিতরের অংশে।
- প্রতিদিন পৃথিবীর কোথাও না কোথাও ১০ টির ও বেশি আগ্নেয়গিরি তে অগ্ন্যুৎপাত হচ্ছে।
- পৃথিবীতে উৎপাদিত অক্সিজেন এর ২০ ভাগই মহাবন আমাজন উৎপাদন করে।
- পৃথিবীতে যত বালু কণা আছে, তার ১০,০০০ গুণ নক্ষত্র রয়েছে এই মহাবিশ্বে।
- এই পর্যন্ত পড়ে যদি নতুন কিছু তথ্য জানতে পেরেছেন মনে হয়। তাহলে, শেয়ার
বাটনে ক্লিক করে শেয়ার করুন। এতে আমরা খুবই উৎসাহ পাই। এবার বাকী টুকু পড়ার
পালা।
- চিলির আটাকামা মরুভূমি তে কখনোই বৃষ্টিপাত হয় নি। এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে শুকনো জায়গা।
- পৃথিবীতে যত ধরণ এর শক্তি দরকার (বিদ্যুৎ, শব্দ ইত্যাদি) তা শুধু সূর্যের আলোর ১০,০০০ ভাগের ১ ভাগ কে কাজে লাগাতে পারলেই সারা জীবন এর জন্য আর কিছুরই প্রয়োজন পড়ত না।
- চাঁদ যদি আমাদের উপগ্রহ হিসেবে না থাকতো, তাহলে পৃথিবীতে ২৪ ঘন্টার বদলে মাত্র ৬ ঘন্টা দিন থাকতো।
- পৃথিবীর সবচেয়ে দক্ষিণের আগ্নেয়গিরি টি অবস্থিত এন্টার্কটিকা মহাদেশে। এই আগ্নেয়গিরি থেকে আগুন বের হয় না, বরং বরফের ক্রিস্টাল বের হয়। এর নাম মাউন্ট ইরেবাস।
- ক্রুবেরা গুহা হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে গভীরতম গুহা। এটি প্রায় ২,১৯৭ মিটার বা ৭,২০৮ ফুট গভীর। এটি জর্জিয়ায় অবস্থিত।
- পৃথিবীর কেন্দ্রে এতই স্বর্ণ রয়েছে যে তা দিয়ে পুরো পৃথিবীকে একবার ১.৫ ফুট এর আস্তরণে মুড়ে দেয়া যাবে।
- পৃথিবীতে প্রায় প্রতি বছর ৫,০০,০০০ এর মত ভূমিকম্প হয়। যার মধ্যে আমরা ১,০০,০০০ বুঝতে পারি। এবং মাত্র ১০০ টি ভূমিকম্প পৃথিবীর ক্ষতি করে।
- পৃথিবীকে যদি একটি গাড়ি হিসেবে ধরেন, তাহলে ওই গাড়ির যাত্রি হিসেবে আমরা প্রায় ৬৬,০০০ মাইল/ঘন্টা বেগে সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছি। এর মানে সূর্যকে কেন্দ্র করে, পৃথিবীর ঘূর্ণন গতি ঘন্টায় প্রায় ৬৬,০০০ মাইল বা ১,০৭,০০০ কিমি। মাধ্যাকর্ষণ এর কারণেই এই গতি সত্ত্বেও আমরা মহাশূন্যে ছিটকে পড়ি না।
- পৃথিবীকে ঘিরে প্রায় ২২,০০০ এর মত মনুষ্যসৃষ্ট বস্তু ঘুরছে। এর মধ্যে বিভিন্ন কৃত্রিম উপগ্রহই সংখ্যায় বেশি।
- রাশিয়ানরা পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে গভীরতম গর্তটি করেছে। যার গভীরতা প্রায় ১২,২৬২ মি. বা ৪০,২৩০ ফুট। এটি করতে ১৪ বছর সময় লেগেছে। এটি মাউন্ট এভারেস্ট এর উচ্চতার চেয়েও বেশি গভীর। তবে এটি বর্তমানে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
- মাত্র গত ৪০ বছরে পৃথিবীর প্রায় ৪০% বন্য প্রাণী ধ্বংস হয়ে গেছে। যার জন্য আমরা মানুষরাই দায়ী।
- এই সৌরজগৎ এ পৃথিবীই একমাত্র গ্রহ যেখানে পানি মোট তিনটি (কঠিন, তরল, বায়বীয়) অবস্থাতেই থাকতে পারে।
- পৃথিবীতে প্রতি দিন গড়ে প্রায় ৮.৬ মিলিয়ন বার বিদ্যুৎ চমকায়। এর মানে প্রতি সেকেন্ড এ প্রায় ১০০ বারেরও বেশি বিদ্যুৎ চমকায়।
- পৃথিবীর কেন্দ্র এতই গরম যে এর তাপমাত্রা প্রায় সূর্যের তাপমাত্রার সমান।
- প্রথম দিকে পৃথিবী বড়-বড় মাশরুম এ ঢাকা ছিল। তখন পৃথিবী তে গাছ ছিলনা।
- এক চা চামচ মাটিতে যে পরিমাণ অণুজীব রয়েছে, তার পরিমাণ পৃথিবীর বর্তমান জনসংখ্যা থেকে বেশি।
- সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে প্রায় ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড লাগে।
- পৃথিবীর মাঝ বরাবর যদি গর্ত করে আপনাকে এক প্রান্ত থেকে ছেড়ে দেয়া হয়, তাহলে আরেক প্রান্তে যেতে আপনার মাত্র ৪২ মিনিট লাগবে।
- পৃথিবীতে মাত্র ৩% পানি পান করার যোগ্য। আর বাকী ৯৭% পানিই লবণাক্ত। আর ওই ৩% পানির মধ্যেও ২% ই বরফ। আর মাত্র ১% পানি সাধারণ ভাবে আমরা খাওয়ার জন্য পাই।
- পৃথিবী তার নিজের অক্ষের উপর আনুমানিক ৬৬ ডিগ্রী হেলে আছে। আর ঋতু পরিবর্তনের জন্য এই হেলে থাকাই দায়ী।
- পৃথিবী আসলে পুরোপুরি গোল নয়। এটি বিষুবীয় অঞ্চল বরাবর হালকা অসমান। এর কারণ হল পৃথিবীর ঘূর্ণন।
- পৃথিবী নিজের অক্ষে ঘুরতে সময় নেয় ২৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিট ৪ সেকেন্ড। যার মানে আমরা ২৪ ঘন্টা বলতে যে ১ দিন হিসেব করি তা কিন্তু পুরোপুরি ঠিক নয়।
- শুধুমাত্র বুধ (Mercury), শুক্র (Venus), মঙ্গল (Mars), বৃহস্পতি (Jupiter) ও শনি (Saturn) গ্রহ গুলোর নাম প্রাচীন কালেই দেয়া হয়। কারণ সেগুলো তখন খালি চোখে দেখা যেত।
- পৃথিবীই একমাত্র গ্রহ যার নাম (Earth) কোন রোমান দেব/দেবীর নামে ঠিক করা হয় নি। বাকী ৭ টি গ্রহই রোমান দেব/দেবীর নামে।
- পৃথিবী আসলে একটি বড় চুম্বক। এর কারণ পৃথিবীর কেন্দ্রে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ লোহা ও নিকেল। এর কারণে পৃথিবীর চার পাশে তৈরি হয়েছে একটি শক্তিশালী চুম্বক ক্ষেত্র। আর এটি আমাদের পৃথিবীকে সৌর ঝড় থেকে রক্ষা করে।
- একসময় মানুষ ভাবতো পৃথিবীই এই মহাবিশ্বের কেন্দ্র বিন্দু। কিন্তু এই মহাবিশ্বের কেন্দ্র বলতে কিছুই নেই। সব কিছুই, অন্য কোন কিছু কে ঘিরে ঘুরছে।
- পৃথিবীর নিজের অক্ষের উপর ঘুরার গতি ক্রমশই কমে আসছে। আর এটি পৃথিবী তে দিনের দৈর্ঘ্য এর উপর প্রভাব ফেলছে। এর ফলে, প্রতি ১০০ বছরে প্রায় ১৭ মিলি সেকেন্ড করে সময় বাড়ছে। এর মানে আরো ১৪০ মিলিয়ন বছর পর, পৃথিবী তে ২৫ ঘন্টায় এক দিন হবে।
শেষ কথাঃ
এই পৃথিবী সম্পর্কে তো অনেক কিছুই জানলেন। আশা করি তথ্য গুলো জেনে আপনারা উপকৃত হবেন। আমরা এই পোস্ট টির পেছনে অনেক সময় ব্যয় করেছি, শুধু মাত্র সঠিক তথ্য গুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য। আমরা এই পোস্টে আরো নতুন তথ্য সংযোজন করবো নিয়পমিতভাবে। সেই জন্য নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট।
যদি পোস্ট টি ভাল লাগে, অবশ্যই শেয়ার করবেন। আর কোন কিছু জানার থাকলে বা আমাদের জানাতে চাইলে কমেন্ট করবেন। আমরা অবশ্যই আপনার ডাকে সাড়া দিব। ধন্যবাদ, ভাল থাকুন।
লেখা বা ছবি কপি করা আইনত দন্ডনীয় অপরাধ
No comments